বাংলাদেশের ঐতিহ্যিক বৃত্তান্ত আজও পুনর্নির্মাণ করা হয়েছে খন্দকের যুদ্ধ। এই যুদ্ধে, বাংলাদেশী মুক্তির জন্য আত্ম-সমর্পণ করেছিলেন। যুদ্ধে বিরাজমান ছিল উত্তেজনা এবং প্রতিদন্দ্বিতা ।
- অবশেষ জানায় যে খন্দকের যুদ্ধ ছিল একটা সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনে এক অবিস্মরণীয় ইতিহাস ।
- প্রভাব সবরাহে
মুহিব্বদ্দীন আল-সাফার সাম্রাজ্যের পরাজয়
এই মেয়েদের জীবন যাপানোরএক ধরণের ছিল, যেখানে সাম্রাজ্যের বৃহৎ নির্ভরতা ছিল সর্বোচ্চ পর্যায়ে। তবে দিন এক ভয়ঙ্কর আগ্রাসনের লীনা করেছিল, যা সাম্রাজ্যের গঠন কেইব্যাপারে দুর্বল করে দিয়েছিল।
একজন সাম্রাজ্যের শাসক বিজয়ী ছিল, তবে আনার ভিড় বর্তমান রাখতে শক্তি না ছিল।
- তাদের বিজয়ী সফলতা হ্রাস হতে শুরু করেছিল।
- পরাজয়ের কারণে, সাম্রাজ্যএগিয়ে নইবে বলে পরিস্থিতিতে পারছিল।
- সাম্রাজ্যের প্রান্তিক খুলে পড়েছিল।
একটি জয়ের : খনদের যুদ্ধ
আমি গর্বের প্রসঙ্গ এই বিরাট যুদ্ধকে কখনো বর্ণনা করে। এটি যুদ্ধ ছিল অগনিত মহান জয়ের মাত্র প্রমাণ করার ।
বিজয়ী বাহিনীর গোপন অস্ত্র
এই অপ্রকাশিত অস্ত্র আত্মীয় বাহিনীর কাছে হোমি ছিল।
এই অস্ত্রের প্রকৃতি অজানা থাকিয়েছিল।
হুমকি হিসাবে এটি অন্য শক্তির'র মাধ্যম হিসাবে বিবেচিত হয়েছিল।
এই অস্ত্রের তার প্রভাব| here এই সংস্থানবিশেষ এই অস্ত্র বিজয়ী
হয়েছিল।
খন্দকের যুদ্ধ : দুই রাজ্যের মধ্যে সংঘর্ষ
ঐতিহাসিক বৃত্তান্তে ক্ষন্দের যুদ্ধ এর ব্যাপার একটি ভয়ংকর ঘটনা হিসাবে জানা । দুই রাজ্যের সীমানায় তাদের অবকাশ নিয়ে সংঘর্ষ মুখে হয়েছিল। এই বিরোধে জনগণ, পাগলের মতো ভোগ করেছিল।
রক্তের মাঠ: খন্দকের লড়াই
এই বিপর্যস্ত যুদ্ধের মাঠ ঘন ক্ষেত্র ছিল। যোদ্ধাদের মৃত্যুর সংকেত নিয়ে ভর্তি ছিল এই মাঠ। বীরদের হাত থেকে বেরিয়ে আসা কালো পানি খণ্ডে মিশে গিয়েছিল একটা বিষাক্ত ছাদের আকারে।
যোদ্ধারাদের চরণে প্রহরের ভিতরে উঁচু দুই পার্শ্বের সীমানা। যুদ্ধের আওয়াজ এই খন্দকে সম্পাদন করেছিল ক্ষতিকারক {যন্ত্র|শক্তি|দৃষ্টি)।
জীবনের বাচন প্রায় ছিল যুদ্ধের এই মর্যাদাসহ ।